অনুষ্ঠানের শুরুতে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ এবং বিদ্রোহী কবি নজরুল ইসলামের ছবিতে মাল্যদান উপস্থিত ছিলেন দুর্গাপুর ইস্পাত অঞ্চলের গণআন্দোলনের একাধিক ব্যক্তিত্ব প্রতিষ্ঠিত সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্য ও একাধিক শিল্পী ও অনুরাগী যাদের উপস্থিতি অনুষ্ঠানের পরিপূর্ণতা পায়। বক্তব্য রাখেন গণতান্ত্রিক লেখক শিল্পী সংগঠনের পক্ষ থেকে কানাই বিশ্বাস।
অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী সংগীত পরিবেশন করে লহরী ,তারপর সুকান্ত কিশোর্বাহিনীর দের সুন্দর নৃত্য অনুষ্ঠান যা দর্শকের মন কেড়েছে।এছাড়াও সংগীত পরিবেশন করেন সৌমী তার অসাধারণ কন্ঠ অনুষ্ঠান স্থলকে আলাদা মাত্রা এনে দেয়।আজকের অনুষ্ঠানে উপস্থিতির হার বলে দিচ্ছে বেশ কয়েক বছর বাদে মানুষের উপস্থিতি নতুন করে আশার সঞ্চার করেছে।
দুর্গাপুর শিল্পায়ন গোষ্ঠীর একাঙ্ক নাটক আলাদা মাত্রা এনে দেয়, কয়েক মহুর্তে মধ্যে যেন দর্শকরা টাইম মেশিনে চেপে সেই সময়ে যেন পৌঁছর গেছে।নির্বাক নাটকে প্রাণ এনে দিল তারা সেই সঙ্গে তৎকালীন সমাজে নারীদের নির্মম মানসিক নির্যাতনের প্রতিচ্ছবি। দর্শকদের মোহিত করেছে নাট্য শিল্পীর মুন্সিয়ানা।সংগীত পরিবেশন করেন সঞ্চালি ঘোষ,চৈতি গাঙ্গুলি,সুমিতা রাউৎ।
এছাড়াও সংগীত পরিবেশন করেন ভারতীয় গননাট্য সঙ্ঘ , দুর্গাপুরের প্রখ্যাত সংগীত শিল্পী সোমনাথ ব্যানার্জি , সংগীত পরিবেশন করেন রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী রাখি সরকার।সংগীত পরিবেশন করেন দুর্গাপুর ইস্পাত অঞ্চলের প্রখ্যাত গোষ্ঠী মুক্তমঞ্জরী।কবিতা পাঠ করেন লেখক জয়ন্ত দত্ত,দুর্গাপুরের অন্যতম সাহিত্যিক দীপক দেব,দেবরানি ব্যানার্জি, শ্যামল ব্যানার্জি।
সুন্দর বইয়ের পসার নিয়ে বসেন লেখক জয়ন্ত দত্ত, দর্শকরাও ভিড় জমান সেই পসারে।