মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরের মহাত্মা গান্ধী মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ দীর্ঘদিন ধরে র্যাগিংয়ের অভিযোগে জর্জরিত। তবে এ ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত তা নিশ্চিত করে কেউ জানে না। র্যাগিংয়ের ঘটনার তদন্ত করছে পুলিশ।
তবে বাইরে থেকে কলেজ র্যাগিং তদন্ত করা সম্ভব নয় বলে তারা জানেন। প্রকৃত অপরাধীদের ধরতে হলে কলেজের ভেতরে যেতে হবে। প্রতিদিন সকালে কলেজে যেত, বন্ধু ও সহপাঠীদের সঙ্গে আড্ডা দিত, ক্যান্টিনে এক কাপ চা পান করত। কিন্তু সে কলেজের ছাত্রী নয়; সে একজন পুলিশ অফিসার।
শালিনী চৌহান, একজন মহিলা পুলিশ অফিসার, তিন মাস আগে মহাত্মা গান্ধী মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজে একটি কথিত র্যাগিং ঘটনার তদন্ত শুরু করেছিলেন। এগারোজন ছাত্রকে জড়িত বলে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং জড়িত ছাত্রদের কলেজ ও তাদের হোস্টেল থেকে তিন মাসের জন্য সাসপেন্ড করা হয়েছে।