প্রচলিত আছে ভাগীরথীর পশ্চিম কুল,বেনারসের সমতুল। এই জায়গাটি কেতুগ্রাম থানার সিতাহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত উদ্ধারণপুর গ্রাম নামে পরিচিত। এই উদ্ধারণপুরে ভাগীরথীর তীরে মকর সংক্রান্তি তিথিতে পুণ্য লাভের আশায়, গঙ্গাস্নানে আসেন বহু পুণ্যার্থীরা । এই সময়ে এখানে লোকসমাগম হয় চোখে পড়ার মতো।
এই দিন থেকে এখানে শুরু হয মেলা। এই মেলাটি উত্তান্তি মেলা নামে পরিচিত । জানা যায় এই মেলাটি বহু প্রাচীন কাল থেকে চলে আসছে। এই মেলাতে দুর দূরান্ত থেকে ভান্ডারা মহোৎসব নিয়ে আসেন বহু গ্রামের মানুষজন।
জানা যায় এই মেলা শুরু করেছিলেন ঠাকুর শ্রী উদ্ধারণ দত্ত। এই ঠাকুরের নাম অনুসারে এই জায়গার নাম হয়েছিল উদ্ধারনপুর ।
এখানে এই উত্তান্তি মেলা চলবে চার দিনব্যাপী, এই মেলার আনুষ্ঠানিক সূচনা করলেন কেতুগ্রামের বিধায়ক শেখ শাওনয়াজ এবং কেতুগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক সুমন চট্টোপাধ্যায় মহাশয় ।
এছাড়াও এই মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন" গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান বিকাশ বিশ্বাস, জেলা পরিষদ সদস্য বিকাশ মজুমদার,সহ এলাকার বিশিষ্ট গুণীজন।
কেতুগ্রাম থেকে রতন চক্রবর্তীর রিপোর্ট