তারপরেই নড়েচড়ে বসে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।প্রতিটি মনোনয়ন কেন্দ্রে ক্যামেরা রাখার পাশাপাশি কেন্দ্রের ১ কিলোমিটার এর মধ্যে কোনোরকম জমায়েত করা যাবে না এমনি নির্দেশিকা জারি করলো কমিশন।রাজনৈতিক মহলের মতে যেভাবে বাম তৃণমূল সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছে তাতে সুষ্ঠু ভাবে ভোটের পরিবেশ নিয়েই শঙ্কায় সরকারি কর্মীরা।
যে চিত্র ২০১৮ তে দেখেনি বাংলা এবার সেটাই দেখলো ।গতবারের নির্বাচনের সময় বিরোধীরা ৮০ শতাংশ জায়গায় মনোনয়ন তুলতেই পারেনি , এবার রিতিমতন লড়াই করেই বামেরা মনোনয়ন তুলছে জমা ও দেবে বদ্ধপরিকর।এমন অবস্থায় গ্রাম বাংলায় প্রতিরোধের বার্তা চাপে রেখেছে শাসক দলকে।২০১৮ সালে ততটা সক্রিয় না হলেও এবারে কিন্তু বেশ সক্রিয় ভূমিকা নিতে দেখা যাচ্ছে কমিশনকে।অনেকেই বলছে বিরোধীদের সম্মিলিত প্রতিরোধ শাসক দলকে চিন্তায় রাখার পাশাপাশি তাদের প্রতিরোধে পিছু হটার চিত্র বিড়ম্বনায় ফেলেছে শাসক দলকে।
কমিশনের ভূমিকা কিছুটা স্বস্তি আনার পাশাপাশি মনোনয়ন চলাকালীন সংঘর্ষ এড়ানোর কৌশল বলে মনে করা হচ্ছে।