সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ 11 জুলাই 370 ধারার অধীনে বিশেষ মর্যাদা বাতিলকে চ্যালেঞ্জ করে আবেদনের শুনানি করবে।বেঞ্চের নেতৃত্বে থাকবেন ভারতের প্রধান বিচারপতি (সিজেআই) ডিওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি উদয় উমেশ ললিত, কে এম জোসেফ এবং এসএ বোবদে থাকবেন।
পিটিশনগুলি একদল আইনজীবী এবং রাজনৈতিক নেতাদের দ্বারা দায়ের করা হয়েছিল যারা যুক্তি দিয়েছিলেন যে 370 ধারা বাতিল করা অসাংবিধানিক এবং বেআইনি।
তারা যুক্তি দেয় যে 370 অনুচ্ছেদটি সংবিধানের একটি স্থায়ী বিধান এবং এটি বাতিল করার ক্ষমতা সরকারের নেই।তারা আরও যুক্তি দেয় যে 370 ধারা বাতিলের ফলে জম্মু ও কাশ্মীরে সহিংসতা বৃদ্ধি এবং মানবিক সংকট সহ বেশ কয়েকটি সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।
জম্মু ও কাশ্মীরকে ভারতের বাকি অংশের সাথে একীভূত করা প্রয়োজন বলে যুক্তি দিয়ে সরকার 370 ধারা বাতিলের পক্ষে।সরকার আরও যুক্তি দিয়েছে যে 370 ধারা বাতিলের ফলে জম্মু ও কাশ্মীরে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সহিংসতা হ্রাস সহ বেশ কয়েকটি ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে।
370 ধারা বাতিলের বিরুদ্ধে চলমান আইনি লড়াইয়ে পিটিশনের শুনানির জন্য সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি।আদালতের রায় জম্মু ও কাশ্মীরের ভবিষ্যতের উপর বড় প্রভাব ফেলতে পারে।
বেঞ্চ মামলার উভয় পক্ষের যুক্তি শুনবে এবং আগামী মাসে একটি রুল জারি করবে বলে আশা করা হচ্ছে।এই রায়টি জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণের পাশাপাশি বাকি ভারতের দ্বারা ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করা হতে পারে।
সুপ্রীম কোর্টের শুনানির জন্য এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে:
- 370 ধারা বাতিলের জন্য সরকারের যুক্তি।
- আবেদনকারীদের যুক্তি যে বাতিল করা অসাংবিধানিক এবং বেআইনি।
- জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণের উপর বাতিলের প্রভাব।
- এ বিষয়ে আদালতের রায়।
সুপ্রিম কোর্টের রায় একটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত হতে পারে যা জম্মু ও কাশ্মীরের ভবিষ্যতের উপর একটি বড় প্রভাব ফেলবে।