ব্রিগেড সমাবেশ শেষ হয়েও যেন ক্ষান্তি নেই এক ঐতিহাসিক ব্রিগেড সমাবেশ করে ভারতের গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন বঙ্গের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক মাইলস্টোন তৈরি করলো। মীনাক্ষিদের হাত ধরে লক্ষাধিক বাম সমর্থকরা রাজ্যে নয়া সমীকরণের ইঙ্গিত দিয়ে দিলো। জমায়েতে শুধু তাক লাগালো তা নয় রীতিমতন যুবদের উপস্থিতি সমাবেশ কে আরো প্রাঞ্জল করলো। ২০০৮ সালের পর বাম যুব সংগঠনের এই সমাবেশ বিরোধীদের কপালে চিন্তার ভাঁজ অবস্যই ফেলতে পারলো তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। ব্রিগেডে একাধিক বার্তার মাঝে পরিবেশ রাখার ডাক এক নতুন লড়াইয়ের অভিমুখের জন্ম দিলো। সেই প্রমান সমাবেশ শেষের পরেও তার নিদর্শন রাখলো বাম যুব নেতৃত্ব।
সভা শেষের পরেই ম্যাথ পরিষ্কার করতে নেমে পড়লো সমস্ত রাজ্য কমিটির নেতৃত্ব যা এক দৃষ্টান্ত। মাঠে স্বেচ্ছাসেবকদের হাত ধরে ম্যাথ পরিষ্কার করতে হাত লা
গলো ধ্রুবজ্যোতি ও মীনাক্ষিদের। সন্ধের পর্যন্ত বিকেলে যেখানে উতাপ খুঁজতে এসেছিলো বঙ্গ বাসি। সেখানেই শীতের হিমেল হাওয়ায় বাংলার মুক্তির সংগ্রামের অক্সিজেন নিয়ে ম্যাথ পরিষ্কার করতে দেখা গেলো যুব নেতৃত্বকে।
সেনাবাহিনীকে তারা কথা দিয়েছিলেন যেভাবে তারা ব্রিগেড গ্রাউন্ড নিয়েছেন সেইভাবেই ফেৰত তারা দেবেন সেই মতোই কথা রাখলেন তারা রাত হতে হতে ম্যাথ পরিষ্কার। ম্যাথ ছাড়লেন যখন তারা এক নতুন লড়াইয়ের রসদ নিয়ে ফিরলেন। বঙ্গের রাজনীতিতে এক নতুন সূর্যোদয়ের অপেক্ষা ? অবশ্যি তা সময় বলবে আপাতত লড়াইয়ের মাঠে এক হুঙ্কার ছিল এই ব্রিগেড সমাবেশ যা এক কথায় বলতে গেলে সফল।