মানুষের পাশে থাকার অঙ্গীকার নিয়ে এক ও অন্যন্য উদ্যোগে শামিল হতে চলেছে দুর্গাপুরের এ এস পি কারখানা থেকে অবসর নেওয়া শ্রমিকরা।এর আগে ২০১৫৪ সালে তারা নিজেদের উদ্যোগে তৈরি করে এক সংগঠন যার নাম সহমর্মী।শহর কিংবা শহরের বাইরে যারা অবসর প্রাপ্ত শ্রমিক রয়েছেন তাদের কে সংযুক্ত করেই সাফল্যের সাথেই এগিয়ে চলেছে সংগঠনের কর্মকান্ড।মূলত মেডিক্লেম নিয়ে যে সমস্যার ম9ধ্যে তারা পড়েন তাদের পাশে থেকে সেই সমস্যার সমাধান করে চলেছে সহমর্মী।
আজ এমন এক উদ্যোগে শামিল হলেন তারা যা এই শহরের বুকে এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারে। অবসর প্রাপ্ত শ্রমিকদের পরিবার অর্থাৎ তাদের পুত্র কন্যাদের এই সংগঠনের সাথে যুক্ত করার প্রক্রিয়া নিতে দেখা গেলো।সংগঠনের নেতৃত্বের যুক্তি দুর্গাপুরের অনেক সদস্য আছেন যাদের পাশে দাঁড়ানোর মতো সামর্থ এই সংগঠনের শক্তি কমে আসছে।এই অবস্থায় অসুস্থ মানুষদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া কিংবা রক্ত দেওয়ার ক্ষেত্রে বহু সমস্যার মধ্যে পড়তে হচ্ছে তাদের।
সংগঠনের নেতৃত্বের যুক্তি জোন ভিত্তিক যুবদের টিম বানানো গেলে মানুষ মানুষের পাশে থাকার বার্তা আরো শক্তিশালী হবে।সেক্ষেত্রে নবীন প্রবীনের মেলবন্ধনে শহরের সামাজিক পরিস্থিতির উন্নতি ঘটবে।নবীন প্রজন্মের পক্ষ থেকে আজ উপস্থিত ছিলেন প্রায় ২০ জন।সংগঠনের এই দ্বিতীয় উদ্যোগে তারা রিতিমতন ফরম ফিলাপ করে ডাটা তৈরি করার প্রক্রিয়া গঠন করে।
নবীন প্রজন্মের পক্ষ থেকে একাধিক প্রতিনিধি আলোচনায় অংশ নেয় , সংগঠনের এই উদ্যোগ কে সমর্থনের পাশাপাশি নতুন কিছু প্রস্তাব দিতে দেখা যায় তাদের।দুর্গাপুরের বুকে এই ধরণের উদ্যোগ নতুন তাই খুব তাড়াতাড়ি এই উদ্যোগ শহরের বুকে এক নতুন নজির সৃষ্টি করলো।সহমর্মী সংগঠনের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন কোষাদক্ষ অজয় চক্রবর্তী ,সভাপতি সত্যারঞ্জন দাস এবং সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক কে কে পাল।