সম্মিলিত কৃষক মোর্চা (এসকেএম) গ্রামীণ ভারত বন্ধের সাফল্য ঘোষণা করেছে, আন্দোলন জোরদার করছে
মূল বিষয়সমূহ:
- এসকেএম দাবি করেছে যে গ্রামীণ ভারত বন্ধ এবং শিল্প/খাতগত ধর্মঘটে ব্যাপক অংশগ্রহণ হয়েছে।
- এই কর্মসূচী নরেন্দ্র মোদী সরকারের নীতি এবং কৃষকদের উপর নির্মম দমনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে।
- এমএসপি, ঋণ মকুব, কৃষক আত্মহত্যা বন্ধ করার নীতিগত পরিবর্তনের দাবি কেন্দ্রীয় অবস্থানে রয়েছে।
- এসকেএম লাখিমপুর খেরি গণহত্যার নিন্দা জানিয়েছে এবং অপরাধীদের জবাবদিহি নিশ্চিত করার প্রতিজ্ঞা করেছে।
- পাঞ্জাব ইউনিটের সভা এবং এনসিসি/জেনারেল বডি সভা সহ আন্দোলন আরও জোরদার করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
সরকারের কর্মকাণ্ডের প্রতি এসকেএমের প্রতিক্রিয়া:
- এসকেএম, কৃষকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী মোদীর সহানুভূতির অভাবের সমালোচনা করেছে, কর্পোরেশনের প্রতি সমর্থনের সাথে এটিকে তুলনা করেছে।
- শাম্বু সীমান্তে দমন এবং কৃষকদের আহত হওয়ার নিন্দা জানিয়েছে।
- মন্ত্রীদের সাথে 'গোপন আলোচনা' নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে, জনগণকে ভোঁ嘸াই দেওয়ার চেষ্টা করার অভিযোগ এনেছে সরকারকে।
- সাম্প্রদায়িক ও ধর্মীয় বিবাদের মাধ্যমে সরকারের মনোযোগ বিভ্রান্ত করার কৌশল নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
পরবর্তী পদক্ষেপ:
- ১৮ই ফেব্রুয়ারী পাঞ্জাব ইউনিটের সভা এরপর দিল্লিতে এনসিসি এবং জেনারেল বডি সভা।
- শ্রমিক এবং সমাজের অন্যান্য অংশের সাথে সমন্বয়ে ব্যাপক কর্মসূচীর জন্য একাধিক ডাক।
- এমএসপি, ঋণ মকুব এবং কৃষক আত্মহত্যা বন্ধের দাবি আদায়ের প্রতিশ্রুতি।
সামগ্রিক সুর:
পত্রবিবৃতিতে একটি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং দৃঢ় এসকেএমকে চিত্রিত করা হয়েছে, যা সাম্প্রতিক ধর্মঘট কর্মসূচী দ্বারা উজ্জীবিত হয়েছে এবং তাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন জোরদার করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এটি সরকারের কৃষক প্রতিবাদের পরিচালনা নিয়ে সমালোচনা করে এবং তাদেরকে প্রতারণামূলক কৌশলের অভিযোগ করে।