" " //psuftoum.com/4/5191039 Live Web Directory কার্গিল দিবসে দেশের অঙ্গীকার ও নিরাপত্তার অভিমুখ //whairtoa.com/4/5181814
Type Here to Get Search Results !

কার্গিল দিবসে দেশের অঙ্গীকার ও নিরাপত্তার অভিমুখ

 



দেশ জুড়ে পালিত হচ্ছে কার্গিল দিবস, দেশের সেনাদের এক গৌরবগাথা কার্গিল যুদ্ধ দেশের ভূমি  করতে শহীদ হয়েছিলেন দেশের একাধিক সেনা , ২৬ শে জুলাই ১৯৯৯ সালে কাঙ্খিত জয় ছিনিয়ে নিয়ে আসে সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে।  প্রতি বছর এই দিনটিকেই পালন করা হয় দেশের সেনানীদের আত্মত্যাগের কথা কেমন করে মাতৃভূমি রক্ষা এর জন্য নিজের জীবন বলিদান দিয়েছেন।  কি হয়েছিল সেদিন পাকিস্তান মদতে সন্ত্রাসীরা কাশ্মীরের কার্গিল দখল করে নেয় , শুরু হয় অসম যুদ্ধ সন্ত্রাসীরা পাহাড়ের উপর থেকে যুদ্ধ করে নিচ থেকে দেশের সেনারা।  দেশের প্রায় ৫০০ জন সেনার আত্ম বলিদান মনে রাখবে গোটা দেশ কিভাবে মাতৃভূমি রক্ষা পেয়েছিল বীর যোদ্ধাদের হাত ধরে।  যুদ্ধে সামনের সারিতে বীরত্বের লড়াই লড়েছেন গোর্খা রেজিমেন্ট সঙ্গে যোগ্য সহায়তা দেন করেছে বোফোর্স কামান।  যা দিয়ে পাহাড়ের উপরে থাকা শত্রুদের ব্যাংকার ধ্বংস করে সাহায্য করেছিল এই কামান। গোর্খা রাইফেলসের লেফট্যানেন্ট মনোজ কুমার পান্ডের সঠিক রন নীতি  কাঙ্খিত জয় এনে দিয়েছিলেন দেশের জন্য , যার জন্য তিনি পেয়েছিলেন পরম বীর চক্র।  ক্যাপ্টেন বিক্রম বাত্রা, ক্যাপ্টেন অনুজ নায়ার এবং গ্রেনেডিয়ার যোগেন্দ্র যাদব সহ অনেকেই এই যুদ্ধে তাদের দেশের জন্য তাদের জীবন দিয়েছেন। আরও অনেকে তাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যুদ্ধে ভারতকে জয় এনে দেন। তারা হলেন: ক্যাপ্টেন অমল কালিয়াকে পয়েন্ট 5203 ক্যাপচার করতে হয়েছিল। 


কার্গিল যুদ্ধ কেন হয় এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে একাধিক তত্ত্ব সামনে এসেছে সবচেয়ে চর্চিত বিষয় হলো পাকিস্তানি সামরিক পরিকল্পনাকারীদের জন্য, ভারতের বিরুদ্ধে শত্রুতা শুরু করার বাধ্যতামূলক কারণটি ছিল লজিস্টিক রুট - জাতীয় হাইওয়ে 1 আলফা থেকে সিয়াচেন হিমবাহ পর্যন্ত - শেষ পর্যন্ত ভারত থেকে এলাকাটি দখল করার লক্ষ্যে।এই যুদ্ধ স্থায়ী হয় মে থেকে জুলাই দীর্ঘ তিনমাসের যুদ্ধে শুধুই সাক্ষ্য বহন করছে দেশ প্রেমের। এই যুদ্ধের ফলে পাকিস্তান অনেকটাই আন্তর্জাতিক স্তরে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় , রষ্ট্রসংঘে নিন্দা প্রস্তাবের মধ্যে পড়তে হয় তাদের।  এই যুদ্ধের ফলে ভারত দেশের প্রতিরক্ষা কে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেয়, বাজেটে বড় অংশের টাকা  নিয়োগ করা হয়।  প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে প্রযুক্তির সাথে যুক্ত করা হয় একাধিক ভাবে।  যদিও বিরোধীরা অভিযোগ করেছেন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি হলেও একাধিক ঘটনা চোখে আঙ্গুল; দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে কতটা গলদ রয়েছে এই ব্যবস্থায়। তারপরেও একাধিক সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে প্রাণ হারিয়েছেন বহু সেনা যা নিয়ে রাজনীতি হয়েছে বিস্তর।  বিরোধীরা প্রশ্ন তুলছেন সরকারের সদিচ্ছা নিয়ে পুলওয়ামা ঘটনায় নিয়ে তৎকালীন রাজ্যপাল সত্যপাল মালিক সেনাদের নিরাপত্তার গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন যার জেরে সরকারের রোষানলে পড়তে হয় তাকে।  


দেশের সামনে এই কার্গিল দিবস এক অঙ্গীকার দেশের নিরাপোতা আরো মজবুত করার , সেই সঙ্গে এক অত্যাধুনিক সেনা বাহিনী তৈরি করা করা যাতে সন্ত্রাসীরা দ্বিতীয় বার আক্রমন করতে ভয় পায়।  

Top Post Ad

Below Post Ad

Hollywood Movies