আসন্ন মার্কিন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে কের পর এক টুইস্ট রাজনৈতিক পরিমণ্ডল এ এক উত্তেজনা পূর্ণ অবস্থা তৈরি করেছে , গত সপ্তাহে বিডেন এবং ট্রাম্প টেলিভিশন ডিবেট এর পরে দাবি উঠতে শুরু হয়েছে ডেমোক্র্যাটিক রাষ্ট্রপতি পদ প্রাথী বাইডেন এর অপসারণ। এখন প্রশ্ন কেন ই বা এই দাবি উঠলো যখন নির্বচনের নির্ঘন্ট এগিয়ে আসছে এবং ডেমোক্র্যাটিক দলের পক্ষ থেকে যখন বাইডেন নির্বচিত এমন কি ঘটলো যাতে তার অপসারণের দাবি জোরালো হচ্ছে। একটি সার্ভেতে উঠে এসেছে গত সপ্তাহে আটলান্টায় যে বিতর্ক সভা অনুষ্ঠিত হয় সেখানে রীতিমতন বেগ পেতে হয়েছে বাইডেন কে এখানেই শেষ নয় ধর্য্য হারিয়ে ট্রাম্প কে কুরুচিকর মন্তব্য করতে দেখা যায়. তারপরেই দলের অভ্যন্তরে তার রাষ্ট্রপতি পদ প্রার্থী নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠে আসে। অনেকেই বলেন যিনি প্রতিদ্বন্দীকে সঠিক যুক্তি বোঝাতে ব্যর্থ হন তাহলে তার উপযুক্ত পদ প্রার্থী হিসেবে কি ভাবে উঠে আসবে। যদিও এই ঘটনায় চরম অস্বস্তিতে ডেমক্র্যাটিক দোল তারা তড়িঘড়ি করে কোনো সিদ্ধান্তে আসতে চাইছেন না।
একদিকে যখন নির্বাচনী প্রচার জোর কদমে তখন দলের অভ্যন্তরে এমন বিতর্ক দোল কে বেশ চাপেই রেখেছে বলে অভিমত রাজনৈতিক মহলের। আর বিতর্ক বিপর্যায়ের পরেই ট্রাম্পের পক্ষে জন সমর্থন বাড়তে চলেছে বলে খবর , একটি সার্ভেতে দেখা গেছে ডোনাল্ড ট্রাম যে রাজ্য গুলিতে বিতর্ক সভা হয়েছে সেখানে ট্রাম্প প্রায় ৫১ শতাংশ ,মানুষের পছন্দের তালিকায় উঠে এসেছে। এমন অবস্থায় নির্বাচনে জিততে ডেমোক্র্যাটিক দলের কাছে আর কোনো বিকল্প খোলা থাকলো না রাষ্ট্রপতি পদ প্রার্থী পরিবর্তন ছাড়া। এমন অবস্থায় উপ রাষ্ট্রপতি কমলা হারিসের নাম ুতে আসছে। যদিও এখন দলের পক্ষ থেকে কোনো সিদ্ধান্ত জানানো হয় নি যদিও পরিস্থিতি যে দিকে এগোচ্ছে তাতে মার্কিন রাজনীতিতে এক বড় পরিবর্তন দেখতে হতে পারে , যেখানে নির্বাচনী প্রচার চলাকালীন রাষ্ট্রপতি পদ প্রার্থীর পরিবর্তন।