আরজি কর হাসপাতালের চার তলার সেমিনার রুমের পিছনের দিকের এক অংশ থেকে ওই মহিলা চিকিৎসকের ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। দেহের পাশ থেকে একটি হেডফোনের ছেঁড়া তারের অংশ বাজেয়াপ্ত করেছিল পুলিশ। সেটি ধৃত সঞ্জয় রায়ের বলে জানতে পারেন গোয়েন্দারা। বহিরাগত সঞ্জয় হাসপাতালে দালালির কাজ করত বলে প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছে পুলিশ। খুনের মোটিভ জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। আর কেউ জড়িত কিনা, খতিয়ে দেখা হচ্ছে।