দুর্গাপুরের ইস্পাত অঞ্চলে নারীদের রাত দখলে জন সুনামি আছড়ে পড়লো দুষ্কৃতীরাজ তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে।আর জি করে এক ফুটফুটে ভবিষ্যৎ কে যেন ছিড়ে খেলো কয়েকজন মিলে যা বঙ্গের ইতিহাসে নিকৃষ্টতম ঘটনা।এরপর পুলিশের ভূমিকা নিয়ে আরো উঠলো প্রশ্ন ,তড়িঘড়ি করে পোস্টমর্টেম তার পির তড়িঘড়ি করে এক সিভিক এর গ্রেফতারি।তারপরে আরো অনেক প্রশ্নের জবাব দিতে ব্যর্থ হলো পুলিশ ,এরপর রাস্তায় নামলো চিকিৎসক রা।আরো কারা ছিল প্রশ্নের উত্তর ছিল না প্রশাসনের।সরকারের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুলিশের ভূমিকা কে স্বাগত জানায় ফুঁসে উঠলো বাংলা।
প্রমাদ গুনলো বাংলার নারী সমাজ ডাক দিল রাতের রাস্তা দখলের রাজ্য জুড়ে, ব্যাপক আবেগের মধ্যেই বাম গণসংগঠন ও ডাক দিল দুর্গাপুরের ইস্পাত অঞ্চলে।দুর্গাপুরের ৫ জায়গায় এই অনুষ্ঠান হলেও সবথেকে বৃহৎ সমাবেশ করলো মহিলাররা গণসংগঠনের হলেও সমাবেশের দখল নেয় কয়েক হাজার মহিলা যাদের অধিকাংশ রাজনীতির কর্মী নন।দুর্গাপুরের হিন্দুস্তান স্টিল এমপ্লইজ ইউনিয়নের দফতর থেকে সুবিশাল মিছিল শুরু হয় চন্ডীদাসের দিকে , কিন্তু চমক আরো বাকি ছিল চণ্ডীদাস পৌঁছানোর আগেই সারি সারি মহিলা অপেক্ষা করছিল মিছিলে যোগদানের। মিছিল।পরিণত হয় প্রায় হাজার হাজার মানুষের যোগদানে।দুর্গাপুরের ইস্পাত অঞ্চলের বহু গৃহবধূ অংশগ্রহণ করেন।সভা পরিচালনা করেন ইস্পাতের দুই মহিলা সংগঠনের দুই নেত্রী ।
সভায় বিভিন্ন গণ সংগীত গায় অংশগ্রহণকারীরা, এরপর বক্তব্য রাখেন বহু মহিলা ধিক্কার জানায় তৃণমূলের দুষ্কৃতী রাজের বিরুদ্ধে।হিন্দুস্থান স্টিল এমপ্লইজ ইউনিয়নের দুই নেতা বিশ্বরূপ বন্দোপাধ্যায় ও ললিত মোহন মিশ্র।
সভা শেষে জাতীয় পতাকা উত্তলন হয় ডাক দেওয়া নতুন দিনের ডাক দেওয়া হয় দুষ্কৃতী মুক্ত বাংলার।সভা শেষে জাতীয় সংগীত গেয়ে অঙ্গীকার করা হয় শপথের
আজকের মিছিলের মেজাজ স্পষ্ট তৃণমূলের মদতে দুষ্কৃতীরাজ ধ্বংস হোক, রাজনৈতিক মহলের মতে এই ঘটনার পর থেকে তৃণমূলের দ্রুত সমর্থন হ্রাস কিন্তু সময়ের অপেক্ষা।