তিলোত্তমার বিচারের দাবিতে যারা রাস্তায় নামা বাধ্যতামূলক মনে করছেন, তাদের জন্য জানানো হচ্ছে যে, তিলোত্তমার শববাহী শকট আটকে দেওয়া হয়েছিল সঠিক বিচারের দাবি জানিয়ে। তিলোত্তমার কাকু-কাকীমা সহ প্রতিবাদকারীরা জানিয়েছিলেন, পরিবারের সাথে কথা বলার আগেই শেষকৃত্য সম্পন্ন করা যাবে না।
এই আন্দোলনের পুরোধারা হলেন তারা, যারা আনীশ থেকে মইদুল, সুদীপ্ত থেকে সৈফুদ্দিনের হত্যার বিরুদ্ধে একযোগে প্রতিবাদ করেছেন। তারা বর্তমান সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে বারবার আওয়াজ তুলেছেন, জেলও খেটেছেন। আজও তারা শ্যামবাজারে ১ নম্বর মেট্রো গেটের পাশে লাগাতার অবস্থানে রয়েছেন।
ভারতের সংবিধান অনুযায়ী, রাজনৈতিকভাবে নির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে রাজনৈতিকভাবেই লড়াই করতে হবে। সেটাই একমাত্র সমাধান।
**"জো সরকার নিকম্মি হ্যায়, ও সরকার হামে বদলনি হ্যায়"**— এই স্লোগানকে সামনে রেখে ভারতের ছাত্র ফেডারেশন, ভারতের গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন এবং সারা ভারত গণতান্ত্রিক মহিলা সমিতির সদস্যরা প্রতিদিন রাস্তায় অবস্থান করছেন।