আরজি করের লাশকাটা ঘরে উত্তরবঙ্গ সিন্ডিকেটের অনেকেই ঘোরাফেরা করতেন বলে অভিযোগ। শুধু ধৃত সঞ্জয় রায় নয়, আরও অনেক চাঁইদেরই ছিল অবাধ যাতায়াত। ২০২১ সালের পর থেকে প্রতি বছরেই ৬০-৭০টি করে দেহের হিসাব পাওয়া যায়নি। কাজ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় হেড ডোমকেও। নির্দেশ দেন প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। অভিযোগ তাঁর মাধ্যমে মর্গকে দুর্নীতির আখড়া বানিয়ে তুলেছিল 'উত্তরবঙ্গ সিন্ডিকেট-এর মাথারা। বিক্রির অভিযোগও উঠেছে।