দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইয়ল বামপন্থী সংগঠন এবং তাদের কার্যক্রমের উপর কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছেন। "উত্তর কোরিয়া-পন্থী উপাদানগুলো নির্মূল" করার অজুহাতে তিনি দেশে জরুরি মার্শাল ল ঘোষণা করেছেন।
নতুন আইনের আওতায় বামপন্থী সংগঠনের সকল মিছিল এবং প্রতিবাদ কর্মসূচির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। সমালোচকরা এই পদক্ষেপকে গণতন্ত্র এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতার উপর সরাসরি আঘাত বলে আখ্যা দিয়েছেন।
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই পদক্ষেপ জাতীয় নিরাপত্তা এবং দেশের স্থিতিশীলতা রক্ষার জন্য অপরিহার্য। তবে বিরোধী দল এবং মানবাধিকার সংগঠনগুলো এটিকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং স্বৈরাচারী বলে দাবি করেছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার এই পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক মহলেও উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যান্য পশ্চিমা দেশগুলো ইতোমধ্যেই এই পদক্ষেপের বিষয়ে গভীর পর্যবেক্ষণ করছে।