আরজি করে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়কে শিয়ালদা আদালত মাত্র ১২ মিনিটে দোষী সাব্যস্ত করেছে। তবে এই দ্রুত রায়ের প্রক্রিয়ায় উঠছে এক বড় প্রশ্ন—বিচার কি আদৌ হলো?
রায় ঘোষণার পর আদালত চত্বরে তোলপাড়। সঞ্জয় রায় আদালতের মধ্যেই চিৎকার করে নিজের নির্দোষতার দাবি জানান। তিনি বারবার বলেন, "আমি নির্দোষ, আমাকে ফাঁসানো হয়েছে।" এমনকি তিনি নিজের গলার রুদ্রাক্ষের মালার কথাও উল্লেখ করেন, যা নাকি তার ধর্মবিশ্বাসের প্রতীক।
সঞ্জয়ের এই চিৎকার যেন আঙুল তুলেছে বিচারব্যবস্থার উপর। মাত্র ১২ মিনিটে কীভাবে এমন গুরুতর একটি অপরাধের রায় ঘোষণা সম্ভব? যারা আইন ও মানবাধিকারের পক্ষে কথা বলেন, তাদের প্রশ্ন—এটা কি আদৌ ন্যায়বিচার?
রায় ঘোষণার দিন বিচারক জানিয়েছেন, আগামী সোমবার সঞ্জয়ের বক্তব্য শোনা হবে। তবে তিলোত্তমা কলকাতার এই দ্রুত রায় ঘোষণায় কোথায় গেল ন্যায়বিচারের আদর্শ? বিচারের বাণী কি আজ সত্যিই নীরবে কাঁদছে?
প্রতিবেদক: [আপনার নাম]